হয়তো আপনি আপনার প্রয়োজনিয় কিওয়ার্ডটি লিখে এখানে এসেছেন। মানে আপনার প্রয়োজনিয় জিনেশের যে কিওয়ার্ড আছে , সেটা লিখে গুগল বা অন্য কোন সার্স ইন্জিনে সার্চ করেছেন , এবং সেই সার্চ ইন্জিন আপনার সামনে আপনার কাঙ্খিত বিষয়টি নিয়ে এসেছে , আর সার্চ রেংক এ আমাদের এই সাইট টি আগে চলে এসেছে , আর এর কারন হয়তো বা এটাই হবে , যে আমাদের এই সাইট টি সবার কাছে ভালোবাসা পেয়েছে , আর ভালোবাসা তখনই কেউ পায় , যখন সে কাউরে উপকার করতে পারে , বা কারো প্রয়োজনে লাগে । আর এটাও বাস্তব , প্রয়োজন না হলে , প্রিয়জন হওয়া সহজ না।
আশা করি আপনি আমাদের সাথেই থাকবেন। আর আমাদের সকল পোস্টে র পাঠক হবেন। কেননা আমাদের পোস্ট পড়ে কেউ কখনো ঠকে নাই। কিছু না কিছু ঠিকই শিখেছে। যদি আপনিও বুদ্ধিমান হয়ে থাকেন তাহলে , আজ থেকে যে কোন সমস্যার জন্য আমাদের সাইটেই সবার আগে ভিসিট করবেন।
সর্ব প্রথমেই আমাদের জানতে হবে , ডিজিটাল মার্কেটিং কি , কেন করা হয় এই ডিজিটাল মার্কেটিং , কি কি উপকার হবে এর থেকে , আর এটা শেখা কতটা জরুরি। আর এই বিষয় গুলো জানার পরেই আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে কাজ করতে পারবেন।
তবে আপনি যদি না জেনে থাকেন যে , মার্কেটিং টা আসলে কি , তাহলে আপনার সমন্ধে আমার বলার কিছুই নেই। কারন এমন কেউ আছে বলে মনে হয় না যে , মার্কেটিং সমন্ধে জানে না। মার্কেটিং তাকেই বলে , যে কোন একটা জিনিস বা পন্য সবার মাঝে পরিচিত করা , তার ভালো এবং খারাপ সাইট সবার সামনে তুলে ধরা। সেই পন্য টা যেন , সবাই ব্যাবহার করতে বা কিনতে আগ্রহী হয়। পন্যের সমন্ধে যা তাদের জানা নেই , সেই সব বিষয় মানুষের সামনে তুলে ধরা। আর এটাকেই মার্কেটিং বলা হয়। তবে ডিজিট্যাল মার্কেটিং টা এই মার্কেটিং এর উপর থেকে আসলেও , এক ই প্রসেসরে করা হলেও এর সিস্টেম টা , এর প্লাটফর্ম টা কিন্তু সম্পুর্ন ভিন্ন।
ডিজিটাল মার্কেটিং কি?
ডিজিটাল মার্কেটিং কি বা কাকে বলে , এই প্রশ্নের উত্তর খুজলে অনেক পুরোনো দিনের দিকে তাকান।একটা সময় , যখন রাস্তায় রাস্তা মাইকিং পোস্টার , ব্যানার , ইত্যাদি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে , মানুষ তাদের নতুন ব্যাবসা বা নতুন পন্যকে মানুষের সামনে প্রচার করতো। তার ও আগের দিকে তাকালে হয় তো দেখতে হবে , মাইকের ব্যাবস্থা ছিল না। ছিল না ব্যানার বা পোস্টার করার কোন ব্যাবস্থা , তবে কিন্তু তখন ও সবাই তাদের পন্যকে মানুষের কাছে প্রচার করতো , বা যাকে বলে মার্কেটিং করতো।
কিন্তু এই উন্নত শহরে , আর সময়ের ব্যাস্ততার মাঝে , আপনি যদি রাস্তার বা বাজারের কোন এক পাশে দাড়িয়ে হাতে মাইক নিয়ে কোন একটা পন্যের মার্কেটিং করেন বা প্রচার করতে থাকেন। তাহলে মনে হয় ৫- ৭ জন আগের কালের বুড়ো মানুষ ছাড়া কেউই আপনার কাছে আসবে না। কেননা , এখন সবাই প্রযুক্তির সাথে সম্পর্কিত হয়ে গেছে। এখন যদি প্রযুক্তির মাধ্যমে প্রচার করেন , তাহলে সবাই ই প্রায় আপনার প্রচার টি দেখতে কিছুটা সময় দিতে পারে।
তাই সময় , আর যুগের সাথে সাথে মানুষ ও উন্নত হয়েছে , পাল্টেছে মনের ধারনা , চাহিদা ।তাই আপনার কাজটাকেও সেই ভাবেই করতে হবে। যেহেতু মানুষ এখন মোবাইলের সাথে বা কম্পিউটর এর সাথে ই বেসি সম্পর্ক রাখে , তাই আপনাকেও কোন পন্য নিয়ে প্রচার বা মার্কেটিং করার জন্য , অবশ্যই এই জিনিশ গুলো ব্যাবহার করতে হবে। কারন একটা কথা আছে , ভালো বাসার মানুষটি লাথি মারলেও কষ্ট লাগে না।
তাই ভালো লাগার জিনিসে ২ , ১ মিনিট সময় আপনার পন্যের প্রচারটা দিলেও সবাই তা মেনে নিবে। শুধু মোবাইল বা কম্পিউটর , মানে এক কথায় ডিভাইস ।শুধু ডিভাইস নিয়ে আপনি কি করবেন । আপনার জানার দরকার যে , মোবাইল দিয়ে কি করা যায়। ২০০ বছর পুর্বের কোন একটা মানুষ যদি পাওয়া যায় , যে এখনো জীবিত আছে , আর তার কাছে যদি একটা মোবাইল দেয়া হয়। আর প্রোয়োজনিয় সব জিনিস মোবাইলে কানেক্ট করে রাখ হয়। তাও সে ওই ডিভাইস টি কোন কাজেই লাগাতে পারবে না। কারন সে জানে না। আমাদের কাছেও এমন কিছু জিনিস আছে , যার সঠিক ব্যাবহার আমরা জানি না। তার মধ্যে ফেসবুক , ইউটিউব কে ও বলা যেতে পারে । কেননা , ফেসুকে সারা দিন রাত ঘুড়ে বেড়ায় এমন লোকের অভাব হবে না। আপনি আর আমি দিন শেষে ঢুকে , যা দেখি আর বুঝতে পারি বা শিখতে পারি । তারা পুরো দিন ঘুড়েও তা পারে না। আর যদি কাজের বিষয়টা বলা হয়। আমরা ফেসুক থেকেও ইনকাম করতে সক্ষম , সেখানে তারা , ফেসবুকের জন্য আরো নিজেদের পকেট থেকে বের করে।
তাই সঠিক ব্যাবহার শিখতে হবে। আর সমেয়ের সাথে সব কিছু তাল মিলিয়ে আপডেড করে নিতে হবে। ডিজিটাল মার্কেটিং একটা আপডেড বলা যেতে পারে , মানে সুধু মার্কেটিং এর আপডেড , ডিজিটাল সময়ে মার্কেটিং টাও ডিজিটাল ভাবে করা হয়।
তার মানে এটাই স্পস্ঠ যে , আমরা ডিজিটাল ভাবে আমাদের পন্য গুলোকে মার্কেটিং করবো বা , পরিবেশন করবো , প্রচার করবো। সে ক্ষেত্রে আমাদের প্রয়োজন হবে , একটি ডিভাইস , আর যেহেতু একটি ডিভাইস ইন্টারনেট ছাড়া অচল প্রায়। আর ইন্টারনেট কানেকশন ছাড়া , আমাদের কাঙ্খিত স্থানে পৌছাতে পারবো না , তাই প্রয়োজন হবে ইনটারনেট কানেক্ট। তার পরেই আমাদের কাজ শুরু করতে হবে।
কিভাবে করা হয় ডিজিটাল মার্কেটিং
এই প্রশ্নের উত্তরটাই জানা থাকলে আপনি সব কিছু ক্লিয়ারলি বুঝবেন।তখন আপনিও চাইলে এমন একটা পোস্ট লিখতে পারবেন। আমাদের পন্য মার্কেটিং করার জন্য , আমাদের প্রয়োজন কোথায় মানুষ থাকে সেটা জানা। মানে , ইন্টার নেটে কোথায় কোথায় মানুষ পাবো। কোথায় কোথায় মানুষের সমাগম রয়েছে। আর এই মানুষের সন্ধান করলেই উঠে আসবে সোস্যাল মিডিয়া। যেহেতু সোস্যাল মিডিয়া সম্পুর্ন ভিন্ন একটা সিস্টেম , তাই মার্কেটিং টা ২ পথে পা রাখলো। ১, আপনি নিজে একটা ওয়েব সাইট খুলে , সেখানে আপনার প্রয়োজনিয় জিনিশ ( যদি সেটা কোন ইন্টারনেট বা ডিভাইসের প্রয়োজনিয় ফাইল হয়।) বা তার ফটো , ভিডিও , ব্লগ বা জাবতিয় তথ্য দিয়ে রাখলেন। আর সেটা ভালো ভাবে রিলেটেড কিওয়ার্ড দিয়ে এস ই ও করে নিলেন। তাহলে সেখানে মানুষ ভিসিট করবে আর আপনার পন্য সম্পর্কে জানতে পারবে। বা সেটা ব্যাবহার করতে আগ্রহী হবে। এটা হলো যাদের প্রয়োজন তারা আপনাকে খুজে নিল। আর ২ , পরে যেটা আছে , আপনি সোস্যাল মিডিয়ায় গিয়ে আপনার পন্য গুলো তুলে ধরলেন , আর সোস্যাল মিডিয়ায় তো মানুষ এমনিতেই থাকে।
আরেক টা পথ হলো , যদি কোন অ্যাড প্রপাইটর নেটওয়ার্কের কাছে প্রোমট করতে দেন , তাহলে তারা তাদের ওয়ার্কারদের মাধ্যমে পৌছে দিবে।
কোন ভাবে মার্কেটিং করলে লাভবান হওয়া যায়
এখানে এই বিষয়টাই উঠে আসে যে , ইন্টার নেটে মার্কেটিং করলে সেটা ডিজিটাল ভাবে মার্কেটিং করা হয়। তবে সেই ডিজিটাল মার্কেটিং এর ও আবার ডিজিটাল বা ভালো কোন পথ কি আছে কি না। যে সব ভাবে মার্কেটিং করা যায় , তার মধ্যে সবচেয়ে ভালোই হবে এই সোস্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং। কেননা এখানে মানুষ নিজে থেকেই আসে আর ঘোরা ফেরা করার জন্যই আসে , জানতে শিখতে , পরিচিত হতে আসে এখানে সবাই। আর এই মার্কেটিং কে সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বলা হয়। আর এই সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং সব ধরনের সোস্যাল মিডিয়ায় ই করা যায়। যেমন – ফেসবুক , ইনস্টাগ্রাম , টুইটার , গুগল প্লাস , ভাইবার ইত্যাদি । আরো ছোট ছোট বা দেশ ভিত্তিক সোস্যাল মিডিয়া রয়েছে , আর সোস্যাল মিডিয়া নিয়ে কাজ করতে হলে অবশ্যই সোস্যাল মিডিয়া সমন্ধে ভালোভাবে ধারনা নিয়ে কাজ করতে হবে। কারন প্রতেকটা সোস্যাল মিডিয়ার নিজস্ব কিছু নিয়ম নিতি বা রুলস থাকে। যাকে পলেসি বলা হয় , আর এই পলেছি সমন্ধে যদি আপনি না জানেন তাহলে আপনাকে বিপদে পড়তে হবে। কেননা আপনি যদি এমন ভাবে পোস্ট করতেই থাকেন , তাহলে কিন্তু তারা আপনার একাউন্টটা সাসমেন্ট করে দিবে। আবার যে পোস্ট গুলো করবেন সেটাও কোন কাজে লাগবে না।
বাংলাদেশ থেকে কোন সোস্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং করলে ভালো করা সম্ভব
বাংলাদেশ থেকে মার্কেটিক করতে গেলে , বাংলাদেশে প্রচলিত সোস্যাল মিডিয়ায় করলেই বেশি ভালো করা সম্ভব বলে মনে করি। আর বাংলাদেশের মিডিয়ার মধ্যে অন্যতম হবে ফেসবুক মার্কেটিং তার পরে ইউটিউব , টিক টক , ইনস্টাগ্রাম ও কিন্তু খুব ভালো করা যাবে।তার পরেও যে বিষয়ের উপর কাজ করবেন , মানে যে পন্য নিয়ে কাজ করবেন , তার প্রতিও খেয়াল রাখতে হবে। করন , কিছু জিনিস এমন রয়েছে , যেটা ভিডিও করলেই বেসি ভালো , আবার এমন ও কিছু জিনিস আছে যেটা সুধু ফটোতেই বেস্ট , কেননা সেটা ভিডিও হলে হয় তো বা কেউ ভিডিওটা প্লে করে দেখবে না। আর এই সব রকমের বিষয়ের প্রতি অবশ্যই লক্ষ রাখতে হবে।
ডিজিটাল মার্কেটিং শিখলে কি লাভ
ডিজিটাল মার্কেটিং শিখলে কি লাভ সেটা হয়তো বা না বললেও চলতো। কিন্তু যারা একদম ই নতুন তাদের জন্য অবশ্যই এটা অনু প্রেরনা যোগাবে। ডিজিটাল মার্কেটিং শিখলে আপনি , হাজার হাজার টাকার কাজ নিতে পারবেন অনেক রকমের কম্পানি থেকে। বা অনেক রকমের মার্কেট আছে যারা এফিলিয়েট সিস্টেম রেখেছে , সেখানকার পন্য নিয়ে মার্কেটিং করেও প্রচুর টাকা আয় করা সম্ভব।আপনি নিজেও কোন কম্পানি বা ব্যাবসা ইত্যাদি শুরু করতে পারেন , আর সেখানকার মার্কেটিং ভালোভাবে করে , খুব দ্রুতই সফল হতে পারবেন। আর এটাও বলতে বাকি রাখে না , যে আপনি নিজে মার্কেটিং সমন্ধে ভালো জানলে , আপনি যাদের দিয়ে কাজ করাবেন তাদের দিয়েও ভালো ভাবে কাজ করিয়ে নিতে পারবেন।
আর সব শেষে হলো , আপনি যদি মার্কেটিং এ ভালো হন তাহলে কিন্তু আপনার পেইজ , ইউটিউব চ্যানেল ইত্যাদি খুব দ্রুত মার্কেটিং এর মাধ্যমে দাড় করাতে পারবেন। আর অনেক সময় দেখা যায় , কিছু মানুষ কাজ পায় না। আসলে যদি নিজের কাজ না করেন , অন্যের কাজ করতে চান , তাহলে যে কোন লিংক বা কোন একটা বিষয়ের প্রতি সামান্য সময় আপনি কোন টাকা ছাড়া মানে ফ্রিতেই বা অযথা ই কাজ করেন , আর তাকে সবার কাছে পৌছে দিন। তার কারনে আপনি যখন কোন কম্পানির মালিকের কাছে পৌছাবেন , তখন সেই কম্পানির মালিক আপনাকে নিজেই যোগাযোগ করে কাজ দিবে। তাই এই টুকু চেষ্টা করলেই সফল হতে পারবেন।কেন অযথা বসে থাকেন।
আমি ধাপে ধাপে চেষ্টা করবো পুরো বিষয়টা ক্লিয়ার করে দেওয়ার। প্রায় প্রতিটি কম্পানির ই প্রয়োজন হয় মার্কেটিং করার , তাই আপনি যদি এই কাজটি শিখে নিতে পারেন , তাহলে আমি আশা করবো আপনি ভালো কিছু করতে পারবেন। আর এটাও বলবো আমি , আপনি ঠকবেন না। যেহেতু সারা দুনিয়ার ই ক্রাশ ডিজিটাল উপায়ে র এই প্রচার বা মার্কেটিং , ধাপে ধাপে কন্টিনিও করলেই সব বুঝতে পারবেন।
ডিজিটাল মার্কেটিং কোথা থেকে শিখলে ভালো হবে আমি তার ও বিস্তারিত বলে দিব।কোন কোন প্লাটফর্মের কাজ শিখলে শিওর কাজ পাবেন। তাও বিস্তারিত বলে দিব।আর এখান থেকে কাজ করলে কত পরিমানে ইনকাম করা জাবে , এই বিষয়টা আমি পুরো ক্লিয়ার করার চেষ্টা করবো , যদি কোন মিসটেক হয়েই যায় , তাহলে অবশ্যই আমাদের এই সাইটের এডমিনের সাথে কথা বলে এর বিষয়টা জেনে নিবেন , আপনাদের আগ্রহটা বেশী হলে , আমি অবশ্যই এই বিষয়ের আরো পার্ট নিয়ে নিয়ে আরো পোস্ট করবো।
কোথা থেকে শেখা যাবে ডিজিটাল মার্কেটিং
আপনি নিশ্চই ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে চাচ্ছেন , তাহলে আগে আপনার জানা দরকার এটা কি বা কোথা থেকে এসেছে , এটা করে কেমন লাভ করা যায়। আর সাথে সাথে এটাও জানার দরকার যে , এটা কোথা থেকে শেখা যায় , আর কোথা থেকে শিখলে ভালো ভাবে শিখতে পারবেন।
যদি আপনি , উপরের লেখা টুকু না পড়ে আসেন , তাহলে আমি আপনাকে বলবো , আধা শিক্ষা গাধার মতো , শুরু থেকে আমার এই সময় নষ্ট করে অযথা লেখা টা পড়ে আসেন , কেননা এখন অযথা মনে হলেও আপনার ভবিষতে মুল্যবান হয়ে কাজে লাগবে। আর তা ছাড়াও অনলাইনে যুগের পর যুগ ঘুড়তে হবে না , ভালোভাবে কাজ শিখে ভালো ভাবে কাজ করে টিকে যেতে পারবেন। আর ভালো মানের টাকাও আয় করতে পারবেন।
ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে চাইলে , আপনার ইন্টারনেট কালেকশন টা ভালো থাকা জরুরি বলে আমি মনে করি . এটা আপনার কাজ করার জন্য ও জরুরি হবে। কেননা , কোন একটা বিষয়ের প্রতি যখন আপনি রিসার্স করতে থাকবেন , তখন যদি আপনার ইন্টানেট কানেকশন লো হয় , আর নেটওয়ার্ক নিয়ে ভাবতে হয় , তাহলে সেখানে ভালো কিছু করতে পারবেন না। তখন আপনার মাথা এমনিতেই গড়ম হয়ে থাকবে।
তার পরে আপনার প্রয়োজন হবে ভালো কোন একটা ডিভাইস , আর আপনারা এটা জানেন য , অ্যাপেল ডিভাইস কিন্তু এই ধরনের কাজের জন্য মোটেও ই ভালো না। অ্যাপেল ডিভাইস হচ্ছে , সিকিউরটির জন্য ভালো , মানে বড় বড় ব্যাবসাইদের বা চাকুরি জীবীদের জন্য ভালো। কিন্তু এই ধরনের কাজ করতে হলে , থার্ট পার্টি অনেক লিংকের সাথে সম্পর্কিত হতে হয় । তাই এটা অ্যাপেলের জন্য ভালো না। সব ধরনের লিংক কিন্তু আপনি অ্যাপেলে সাপোর্ট করাতে ও পারবেন না। আর অ্যাপ তো পরের কথা।
সব শেষে , আপনাকে খুজে নিতে হবে ভালো কোন কোর্চ। কেননা একা একা ঘরে বসে এটা শেখা সম্ভব না। আর এখানে কাজ করার বা শেখার কোন স্কুল ও অ্যাভেলাবেল পাওয়া যায় না। এটা শিখতে হয় , ইন্টারনেট ক্লাসের মাধ্যমে। আর সেখানে কিছু টাকাও খরচ করতে হয়। তবে সতার্কতা হলো , ইন্টারনেটে পেমেন্ট করার আগে অবশ্যই শিওর হয়ে নিবেন , কেননা এই কাল্পনিক জগতে হাজার রকমের ধোকাবাজ থাকে। আর যখন আপনি নতুন হবেন , তখন ৪- ৫ হাজার টাকা ধোকায় পড়ে হাড়িয়ে ফেললে অনেক বড় কষ্ট হবে।বা আপনি ওখানে পোছাতে পারবেন না। আর মনের তো একটা ব্যাপার আছেই। তাই অবশ্যই অবশ্য ই সতর্কতার সাথে কারো হাতে টাকা ছাড়বেন। আর যে কোন কোর্স নেওয়ার আগেই সেই সমন্ধে ইউটিউব বা গুগলে ভালো করে রিভিউ দেখে নিবেন , কেননা টাকা দিয়ে কাজ শিখেও যদি ভালো ভাবে কাজ করতে না পারেন , তাহলে পরে ভুগতে হবে। আর কোর্চ নিলেও আগে ইউটিউব থেকে এই বিষয়ে মোটামুটি ব্যাসিক নলেজটা নিয়ে নিবেন।
যদি কেউ এমন হয়ে থাকেন যে , আপনার এক সাথে এত গুলো টাকা পে করে কাজ শেখা সম্ভব হবে না। তাহলে ইউটিউব ভিডিওতে কিছু টিউটোরিয়াল বা সিরিজ আছে , সেগুলো দেখে প্রতিদিন প্রাক্টিস করলেও আশা করি ভালো কিছু করতে পারবেন , তবে সময়টা একটু বেসি লাগবে। আর কিছু কষ্টের সম্মুক্ষিন হতে হবে।
আর কোর্চ কিনলেই যে হয়ে যাবে , এমন কিছু নয় কিন্তু এটা। আপনাকে আপনার কোর্চ শুধু লোকেশন গুলো চিনিয়ে দিবে , আর কিছু সিস্টেম শিখিয়ে দিবে। কিন্তু কাজ আপনার ভালো ভাবে বুঝে নিতে হবে , আর আপনার প্রতিদিন প্রাকটিস বা চর্চার উপর থাকতে হবে। আর এই বিষয় টা তো আগেই বলে দিয়েছি , যে যে কোন একটা লিক নিয়েই আপনি কাজটা ট্রাই করতে থাকেন। তার পরে দেখবেন , প্রচুর দক্ষতা আপনার ভেতর এসে পড়বে।কোর্চ কিনেন বা না কিনেন , আপনাকে চর্চাটা করতেই হবে। চর্চায় কমতি থাকলে সফলতা কখনোই পাবেন না। আর ২ -৪টা কাজ পেলেও পরে আর কিছুই করতে পারবেন না।
মার্কেটিং এর ধাপ গুলো এবং কিছু সোস্যাল মিডিয়ার পলেসি
মার্কেটিং এর ধাপ গুলো বলতে আমি এটাই বুঝাইতে চাচ্ছি যে , কোন কোন ভাবে আর কোথায় কোথায় মার্কেটিং করতে পারবেন। আর সোস্যাল মিডিয়ার পলেসি বলতে এটা বুঝাতেছি যে , সব সোস্যাল মিডিয়ায় সব ধরনের কাজ করা যায় না। আর প্রতিটি সোস্যাল মিডিয়ায় ই কিছু না কিছু নিয়ম নিতি দেওয়া থাকে , এবং তাদের কিছু লিমিট বা সীমা রেখা দেওয়া থাকে। য়েমন , আজ এতো গুলো পোস্টক রতে পারবেন বা একদিনে এতটি কমেন্ট করতে পারবেন , ইত্যাদি ইত্যাদি। আর সেই নিয়ম নিতি বা সীমা রেখা না মানলে আপনি বিশাল সমস্যার মাধ্যমে পড়তে পারেন। অনেক সময় ডিভাইস ও ব্যান করে দিতে পারে , যেমন আপনি এই ডিভাইস টি থেকে আর কোন দিনও ওই সোস্যাল মিডিয়া বা ওয়েব সাইটে একাউন্ট করতে পারবেন না। মার্কেটিং এর জগতে বেশ কিছু প্লাটফর্ম রয়েছে , যেখানে প্রতিদিন ই হাজার হাজার মানুষ মার্কেটিং করে যাচ্ছে। আর যখন ই কোন বড় মাপের মার্কেটিং এক কথা উঠে আসে , তখন ই আপনি দেখতে পারবেন বড় আর জন প্রিয় দুই টা সোস্যাল মিডিয়ার কথা আসে , ১, ফেসবুক ২, ইউটিউব।
ফেসবুক আর ইউটিউব কে এই জন্যই মানুষ বেসি চয়েজ করে বা কাজে ব্যাবহার করে, যে আমাদের দেশ সহ সারা দুনিয়ায়ই এই দুটো প্রচলিত বেসি , আর এদের জনপ্রিয়তা ও অনেক অনেক বেশি। এখানে দিনের শেষে একবার হলেও সবাই আসার চেষ্টা করে। তাই এটার এতো বেসি টান রয়েছে।
আমিও সাযেস্ট করবো আপনাকে যে , এই সোস্যাল মিডিয়া দুটো নিয়ে কাজ শুরু করেন , আর এই দুটোতে ভালো দক্ষ হওয়ার চেষ্টা করেন। এখানকার সুবিধাটা অনেক বেশি। তবে যদি এমন হয় যে , এখানকার নিয়ম নিতি আপনার জানা রইল না। তখন কিন্তু আপনি এখানে কাজ করতেই পারবেন না বা বিপদের সম্মক্ষিন হবেন। তাই নিচের দিকে জানিয়ে দিব জনপ্রিয় সোস্যাল মিডিয়ার নিয়ম নিতি আর সুযোগ সুবিধা। এবং কোথায় কোথায় অসুবিধাও আছে। আর সোস্যাল মিডিয়ার লিমিটটাও বলে দিব , ভুলেও কখনো ওদের লিমিট বা সীমানা ক্রোস করবেন না। সীমানা ক্রোস করলে বা সীমানা অতিক্রম করলেই কিছু একটা লিমিড নোটিফেকেশন দেওয়ার মাধ্যমে আপনার কাজটা অনেক দিনের জন্য বন্ধ করে দিবে এবং আপনার আগের করা পোস্ট গুলোও রিমুভ করে দিতে পারে। এখন ভেবে দেখুন ২ -৪ টা পোস্ট বেসি করতে গিয়ে যদি সব পোস্ট হারান তাহলে কেমন হবে। আর যদি আই ডি তেই কোন সমস্য বা পোস্ট করা বন্ধ করে দেয় , তাহলে আপনি যে কষ্ট করে আই ডি টাকে প্রয়োজনিয় সব কিছু দিয়ে সাজিয়েছেন এবং প্রস্তু করছেন সেই সব কষ্টই কিন্তু বিথা যাবে। আর ওই অবস্থায় যদি নিয়মিত আই ডি তে প্রবেশ না করেন , তাহলে আপনার কাঙ্খিত আইডিকে হারাতে হবে।
ফেসবুক
ফেসবুক আমাদের পরিচিত একটা প্লাটফর্ম , এটা যেন আমাদের জীবনের সাথে সম্পর্কিত হয়ে রয়েছে। যেন দিন শেষে একবার না ঢুকলেই হবে না। ফেসুক মাদের এই কাছের একটা বস্তু আর এখানে আমরা একে অপরের সাথে কথা বলতে পারি , যোগাযোগ করতে ও পারি। ফেসবুকের মাধ্যমে আপনি চাইলে লিংক শেয়ার করতে পারবেন , একটি আইডি থেকে এক দিনে মাত্র ১০০বার লিংক শেয়ার করতে পারবেন। আবার চাইলে যে কোন থরনের ছোট খাটো ফাইল বা অ্যাপ গুলো শেয়ার করতে পারবেন। ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার টার্গেটিক বা প্রয়োজনিয় মানুষের নিকট পৌছে তাদের পছন্দনিয় বিষয় গুলো জানতে পারবেন।
ফেসবুকে আপনি পেজ থেকে কাজ করলে শুধু আপনি একাই পোস্ট করতে পারবেন। আর যদি গ্রুপে পোস্ট করেন তাহলে আরো হাজার হাজার মানুষ পোস্ট করবে। সেখানে পেজ এবং গ্রুপ ২ টাই ব্যাবহার করা উচিৎ , কেননা তাহলে খুব দ্রুত আপনার প্রয়োজনিয় মানুষের কাছে পৌছে যাবে। আপনি যে পন্য নিয়ে কাজ করবেন , সেই পন্যটার কিওয়ার্ড লিখে সার্স করলেই সেই রিলেটেড গ্রুপ চলে আসবে , আর সেই সব গ্রুপে জয়েন করে আপনি সুন্দর করে তাদের কাছে আপনার পন্যটি তুলে ধরতে পারবেন।
আর ফেসবুক পেজে আপনি আপনার পন্যটি তুলে ধরে তা পোস্ট করে দিলেই কিছু মানুষের কাছে ধীরে ধীরে পৌছাবে , তবে যদি আপনি পোস্ট টাকে কিছু টাকার মাধ্যমে বুস্ট করে দিয়ে থাকেন। তাহলে অতি দ্রুত আপনার প্রয়োজনিয় মানুষের নিকট পৌছে যাবে।
আপনি চাইলে ভিডিও এবং ফটো উভয়টাই শেয়ার করতে পারবেন। যদি আপনি মনে করেন আপনার পন্যের ভিডিও দিলে ভালো হবে , তাহলে ভিডিও করে নিতে পারেন। আর ভিডিও না কি ফটো দিবেন সেটা সম্পুর্নই আপনার পন্যের উপর ভিত্তি করবে। আর এখান থেকে অনেক গুলো একাউন্ট করে কুব দ্রুত মানুষের কাছে পৌছানো যায়। আর খুব দ্রুতই কাষ্টমার খুজে নেওয়া যায়।
ইউটিউব মার্কেটিং
ইউটিউব টাও মার্কেটিং এর জন্য ভালো একটা জায়গা। আপনি ইউটিউবেও আপনার পন্যের সুন্দর ভিডিও করে , সেই কিওয়ার্ডের উপর এস ই ও করতে পারলে খুব দ্রুতই সফলতা পেয়ে যাবেন।কেননা ইউটিউবেও হাজার হাজার মানুষ প্রতিনিয়ত ঘুড়ে বেড়ায়। তাই এটাকেও ব্যাবহার করতে পারেন।
ইউটিউবে লিংক শেয়ার করতে পারবেন , এবং ডেসক্রিবশন বক্সে পন্যের বিস্তারিত তথ্য শেয়ার করতে পারবেন। কিন্তু ফেসবুকের মতো ফাইল শেয়ারের কোন সুযোগ নেই। আর ইউটিউবের বড় একটা সমস্যা হলো , ইউটিউবে চাইলেই আপনি যে কোন ধরনের মিউজিক আপনার ভিডিওতে ব্যাবহার করতে পারবেন না। কেননা কপিরাইট স্টক দিয়ে আপনার চ্যানেল টা উরাইয়া দিতে পারে। তাদের নিয়ম নিতি মেনে বা আপনার নিজস্ব মিউজিক হলে কোন সমস্যা নেই, আর কারো ভিডিও নিলে ও সমস্যায় পড়তে হবে। এই সমস্যটা ফেসবুকে কম। আর সুন্দর একটা মিউজিক তো খুবই দরকার।
ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিং
ইনস্টাগ্রামেও আপনি মার্কেটিং করতে পারেন। এখানেও ফেসবুকের মতো হাজার মানুষের সমাগম। তবে ফেসবুকের মতে বেসি না।আর এখানে ফাইল বা লিংক শেয়ার করতে পারবেন না। এখানে কাজ করতে হলে সুধু মাত্র ভিডিও বা ফটো নিয়ে কাজ করতে হবে।
টুইটার মার্কেটিং
টুইটারেও আপনি ইনস্টাগ্রামের মতোই কাজ করতে পারেন , তবে এখানে কাজ করতে হলে ওদের নিয়মটা একটু বেশী। আর এখানে ফেসবুক থেকে অনেক সুবিধা কম রয়েছে। তবে লিংক শেয়ার করতে পারবেন।
টেলিগ্রাম মার্কেটিং
টেলিগ্রাম যদিও একটা যোগাযোগ মাধ্যম , তবে এটাকে এখন অন্য কাজে ব্যাবহার হচ্ছে। এখানে এখন যারা ইন্টার নেট থেকে ইনকামের বিষয়ে কাজ করে তাদের কেই বেশি দেখা যায়। তাই ইন্টারনেটের কোন ফাইল বা সফটওয়ার বা লিংক শেয়ারের জন্য এটা অন্যতম বলে মনে হয়। এখানে লিংক , ফাইল , ভিডিও , ফটো ইত্যাদি তাদের লিমিট মেনে শেয়ার করতে পারবেন।
টিকটক মার্কেটিং
আপনারা অবশ্যই টিকটক সমন্ধে যেনে থাকবেন।টিকটকে ছোট ছোট ভিডিও আপলোড করা হয়। কিন্তু এখানে ভিউ অনেক বেশি থাকে ,যদিও ফেসবুকের তুলনায় কম। তবে একানেও যে কোন বিষয়ের উপর ছোট ছোট ভিডিও করে তা সবার মাঝে প্রচার করতে পারবেন। আর বুস্ট করার ও সিস্টেম রয়েছে।
ইমেল মার্কেটিং
ইমেলের মাধ্যমেও মার্কেটিং করা সম্ভব , তবে এটা নিদৃষ্ট লোকের ইমেল সংরক্ষন করে তাদেরকে এক সাথে ইমেল করা হয়ে থাকে। তার পরে সেই পন্যের প্রতি আগ্রহী হলে তারা রিপলাই করে।
বাকি বিষয়ের প্রতি আগামীতে কখনো পোস্ট করবো। তার সাথে আপনাদের কোন প্রশ্ন থাকলেও জানাবেন , অবশ্যই উত্তর খুজে বের করে দেওয়ার চেষ্টা করবো। আর আগামি পোস্ট গুলো দেখার আমন্ত্রন রইল। ভালো থাকবেন।