বাংলাদেশ থেকে সার্ভে করে আয় করার স্পেশাল টিপস ফর মিম

যদি আপনি সার্ভে করে ইনকাম করতে চান বা সার্ভে থেকে আয় করার চেষ্টা করে থাকেন , তাহলে অবশ্য অবশ্যই এই পোস্ট টা আপনার জন্য। কেননা স্বপ্ন সবারই থাকে আছে , এবং হবেও। কিন্তু সব ধরনের স্বপ্ন সবার পুরন হয় না। হ্যা , আপনি কি করতেছেন আর কেন করতেছেন , কি আপনার জীবনের লক্ষ , যা করে যাচ্ছেন তা আপনার জন্য কতটা নিরাপদ। এবং আপনার ভবিশ্যত এর দিকে লক্ষ করেই এই পোস্ট টা লিখেছি। আমি আসা করি আপনি আসার লেখা এই পোস্ট টি পুরোই পড়বেন। আমি সাথে আছি মীম এই পুরো পোস্ট টা নিয়ে।

এই ধরনের নতুন নতুন সব পোস্ট পেতে , বা ইন্টারনেটের সকল আপডেড পেতে অবশ্য অবশ্যই আমাদের সাথেই থাকুন। আমরা এই ওয়েবসাইট বা ব্লগ সাইটে প্রতি নিয়ত নতুন নতুন আপডেড টেক নিউস আপলোড করে থাকি। আর আশা করি এই ব্লগেই আপনার প্রয়োজনিয় সকল তথ্য পেয়ে জাবেন। যদি কখনো কোন বিষয় মিস করি , বা শেয়ার করতে ভুলে যাই যা আপনাদের দরকার , তাহলে অবশ্য ই অবশ্য ই সেটা আমাদের এডমিন এর সাথে যোগা যোগ করে জেনে নিবেন। আমরা যথেস্ট চেষ্টা করবো আপনার কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তরটা দেওয়ার। বা পরবর্তিতে পোস্ট করার সময় সেই বিষয়গুলোর প্রতি খেয়াল রাখবো , তাই আপনার যে কোন সমস্যার জন্য আমাদের ব্লগের সাথেই থাকতে পারেন।
যদি আপনি সার্ভে করতে চান , তাহলে আগে আমি আপনাকে সার্ভে সম্পর্কে জানাবো , তার পরে আমি স্টেপ স্টেপ করে বলে দিব , কোন সাইটে সার্ভে করতে পারবেন , কোন সাইটে সার্ভে করলে ভালো টাকা আয় করতে পারবেন , আর বাংলা দেশ থেকে কোথায় সার্ভে করা যায় , কত সময় কাজ করতে পারবেন , কত টাকা আয় করা সম্ভব এবং সার্ভে করলে যে ক্ষতি হবে আপনার ইত্যাদি বিষয়ের প্রতি বিশেষ ধারনা দেওয়ার চেষ্টা করবো। তাই আশা করি পুরো পোস্ট জুরেই আপনাদের সাথেই পাবো।

সার্ভে কি

সার্ভে কি , এই কথা না জেনে হয় তো আপনি এখানে আসেন নাই , তার পরেও বলবো যে সার্ভে কি , কেননা অনেকেই নতুন , বা অনেক সময় অনেক চাপাবাজ ইউটিউবার দের ডায়লোগ শুরে এই ধরনের সাইটে কাজ করার জন্য , বা হাজার হাজার টাকা ইনকাম করার জন্য এই ধরনের সাইট গুলোতে একাউন্ট করে থাকে অনেকে। আসলে দিন শেষে ফাকা তো ফাকাই থাকে।
এতে ইউটিউবার দের লাভ হলো , তাদের বিডিও তে প্রচুর পরিমানে ভিউ আসে , কেননা অনলাইনে কাজ করতে এসেছে এবং সার্ভে সাইটে ভিসিট করে নাই বা একাউন্ট নেই এমন মানুষ বাংলা দেশে খুবই কম রয়েছে। সবাই ই কম বেশি সার্ভের ফাদে পড়েছে , আর সার্ভে টা আসলে ফাদ হিসেবেই বানানো হয়েছে। আর ইউটিউবার রা যখন এই সার্ভের বিষয়ে ভিডিও কর , তখন সুধু ইউটিউব থেকেই নয় , তারা নিজেদের সার্ভে একাউন্টের রেফার লিংক ও দিয়ে দেয় , আর বলে অবশ্যই অবশ্যই এই লিংক থেকে জয়েন করতে হবে। না হয় কিন্তু পেমেন্ট পাবেন না , বা ১০০০ টাকা বোনাস পাবেন না। আর তখন নতুন মানুষ গুলো কিন্তু ওই সাইটেই একাউন্ট করে আর ওই লিংক থেকেই করে , যার ফলে তাদের কিছু রেফার হয়ে যায়। আর তারা ভালো কিছু টাকা পেমেন্ট ও পায়। এর পরে আবার ও সেই পেমেন্ট প্রুভ দিয়ে ভিডিও করে , আর আবারও কিছু টাকা পায়।

সার্ভে মুলত ইংরেজি শব্দ , এটা কিন্তু কোন ওয়েবসাইট বা কোন কোম্পানি , কাজ ইত্যাদির নাম না। এই ইংরেজি শব্দটির বাংল অর্থ হলো , জরিপ করা বা কোন বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য নেওয়া।
বাংলাদেশের নিজশ্ব কোন সার্ভে সাইট বা কম্পানি নেই , বাংলাদেশে কাজ করতে হলে বিদেশি কম্পানিতে কাজ করতে হয়। আর সার্ভের সিস্টেম হচ্ছে মুলত , কোন একটা কম্পানি , ধরে নেন একটা মোবাইল কম্পানি (এই সার্ভে বেশির ভাগ সময় মোবাইল কম্পানি বা বড় বড় কম্পানি থেকে ই নেওয়া হয়) তাদের নতু ভার্শনের কোন একটা মোবাইল আপডেড করেছে , বা মার্কেটে ছেড়েছে । এখন কয়েক মাস ধরে মার্কেটে থাকার পরে ওই কম্পানি চিন্তা করলো অন্য একটি মোবাইল মার্কেটে ছাড়বে , বা তৈরি করবে, অথবা ওই মোবাইলটাকেই আরো ভালো কিছু আপডেড করবে। তখন তারা ছার্ভে ম্পানির সাথে যোগাযোগ করে যারা সেই মোবাইলটা কিনেছিল তাদের কাছে কিছু প্রশ্ন করবে , মানে জানতে চাইবে যে , মোবাইলটার কোন কোন জিনিস ভালো লাগে ইউজারদের বা কোন কোন জিনিস কারাপ লাগে। আর যদি সেটা কম্পানি থেকে জানতে পারে , তাহলে সামনের আপডেডে ওই ভালো লাগার বিষয়টা রেখে বাকি সব কেটে দিবে। এবং ভালো লাগার আরো কিছু বিষয় যোগ করে দিবে। বা নতুন একটা মোবাইল বানালেও সেখানে ওই বিষয় গুলো ফলো করবে। সে জন্য ই সার্ভে করা হয়ে থাকে।

এখন যদি আপনি একটা দোকান থেকে সকালে নাস্তা করলেন , দুপুরে অন্য দোকানে নাস্তা করলেন , রাতেও অন্য দোকানে গেলেন। থখন সব দোকান থেকে যদি আপনাকে ২০ মিনিট বা তার চেয়ে বেসি সময় দার করিয়ে তাদের দোকানের সার্ভিস সমন্ধে জানতে চায় , তাহলে আপনি অবশ্য ই অবশ্য ই সময়টা দিতে চাইবেন না। আর এই ভাবে যদি প্রতি দিন আসে বা অনেক দোকান থেকে আসে , তাহলে আপনি তো রেগে জাবেন ই।
তাই তারা এই পথ গুলো অবলম্বন করে, যে একটা গিভওয়ে করে , বা যারা তাদের প্রশ্নের উত্তর দিবে , তাদের তারা কিছু টাকা দিবে , আর টাকা পেলে অনেকেই সেই প্রশ্নের উত্তর টা দিতে আগ্রহী হবে । এবং তারাও তাদের কাঙ্খিত বিষয়ের প্রতি জানতে পাড়ল।
এখন হলো ,যদি কেউ টাকা দিয়ে কাজ টি করাতেও চায় , তার পরেও তো যাদের দিয়ে কাজটি করাবে তাদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে , তাই না।এখন যদি ১ লক্ষ মানুষ ওই মোবাইলটা ব্যাবহার করে থাকে , তখন ওই কম্পানি ১ লক্ষ মানুষকে কত দিন ধরে খুজবে বা কত দিন ধরে তাদের প্রশ্নের উত্তর নিবে।

ধরেন আপনি আপনার বাড়ির কোন একটা কাজ করাবেন। সেখানে ১০০ জন লোকের দরকার , আপনি যদিও ১০০লোক দিয়ে করাবেন। তার পরেও , ১০০ জন লোক খুজে বের করতেই তো আপনার দিন শেষ হয়ে যাবে। তার পরে তাদের থেকে সময় নিতে হবে। তার পরেইতো করাতে হবে। আর ইন্টার নেটে তো আরো সমস্যা আছে , যারা কাজ করবে , তারা যদি রোবট হয়ে থাকে। তখন কাজ তো হয়ে যাবে কিন্তু কম্পানি থেকে যা চাইল তার তো কান কিছুই পেল না। তখন তো কোন লাভ ই হলো না। তাই তারা কোন একজন কন্টাকদার কে খুজে বের করে। মানে আমরা স্বাধারনত জাদেক কন্টাকদার বলে থাকি। তাদের কাছে অনেক লোক থাকে , তারা ওই সবাইকেই কন্টোল করে কাজ করায় , বিনিময় তাদের টাকা দিতে হয়। আর সেই টাকা থেকে যাদের দ্বারা কাজ করায় , তাদের ও কিছু দেয় আবার কন্টাকদার নিজেও কিছু রেখে দেয়।

তেমন ই সার্ভে কম্পানি গুলো কন্টাকদার হয়ে কাজ করে। মানে যে কম্পানির প্রশ্নের বা ফিডব্যকের দরকার পরে , তারা সার্ভে কম্পানি গুলোর সাথে যোগাযোগ করে এবং তাদের সেই প্রশ্নের উত্তর বের করে দেয়। আর এটাকেই সার্ভে বলে।

সার্ভে করে কেমন ইনকাম বাংলাদেশ থেকে

আমি ইতি মধ্যে বলে এসেছি বাংলাদেশের ইউটিউবারদের কথা। যখন ওরা কোন কাজের ভালো রিভিউ করে , তখন সত্য আর মিথ্য দেখে না । সব কিছুই তখন ওরা ওই কাজের মধ্যে ভরে দেয়। মানে কিভাবে যে তাদের ভালো বলা যাবে বা প্রশংসা করা যাবে , যত খানি সত্তি তা তো বলে শেষ করেই দেয়। যেটা নেই ওর ভেতর সেটাও পুরো ভরে দেয়।
আবার যখন কারো খারাপ বলে , তখন তার ও ১২ টা বাজিয়ে দেয়। আপনি যদি ইউটিউব থেকে সার্ভে লিখে সার্স করে ভিডিও দেখেন , তখন যে সার্ভের পক্ষে কথা বলবে , তার ভিডিও দেখলে আপনার মনে হবে যে এত দিন কই ছিল এই কাজটা। কেননা ওরা হাজার হাজার টাকা আপনাকে দিয়ে দিচ্ছে আপনার পকেটে ভরে দিচ্ছে।

আবার যারা সার্ভের বিপক্ষে কথা বলবে তারা আপনাকে এমন ভাবে বলবে যে , আপনি মনে করবেন এই অভিশপ্ত দেশে আমাকে কে নিয়ে এসেছে। তাই আমি বলবো আপনাদের যে , এই ধরনের অসৎ লোকের খাপ্পরে আপনি কখনোই পা দিবেন না।
কেননা তারা নিজেদের রেফারটা নিয়ে আপনাকে আপনার মতো ছেড়ে দিবে। আর আপনি সেখানে কাজ করে কখনোই পেমেন্ট নিতে পারবেন না। কারন আমিও একদিন আপনার মতোই ওই সব নিয়া কাজ করতাম। আর দিন শেষে এমবির দামও হতো না। তাই বুঝতে পারলাম এই কাজ অন্য ভাবে করতে হয়। যদি কেউ সার্ভে নিয়ে কাজ করতে ই চান , তাহলে আদের জন্য নিচে সব বিষয় বলে দিব।
বাংলাদেশে একটা সময় ছিল সার্ভে ইজি ভাবে করা যেত , কিন্তু কিছু লোক তাদের পিসিতে ভি পি এন ব্যাবহার করে কাজ করতো বেশি ইনকামের জন্য। আবার একই লোক একাধিক একাউন্ট করে কাজ করতো , ফলে বাংলাদেশে আগের মতো সার্ভে সাইট গুলো কাজ করে না।

বাংলাদেশ থেকে কিছু কিছু সার্ভে সাইটে কাজ করা যায় , এবং সেখানে ইনকামটা একদম ই কম। আর যদি বেশি রেফার করতে পারেন , তাহলে নিদৃষ্ট সময়ে কিছু টাকা আয় করা সম্ভব , আর রেফার ছাড়া কাজ করলে আপনি এমবি বা ইন্টার নেট খরচ ও মনে হয় উঠাইতে পারবেন না। তাই যদি করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে বিদেশি দের সাইটে একাউন্ট করতে হবে।

বিদেশিদের কেমন ইনকাম

আপনি যদি সার্ভে করে ইনকাম ই করতে চান , তাহলে আপনাকে একটা বিষয়ের উপর খেয়াল রাখতে হবে , আপনি বাংলাদেশ থেকে কখনোই কাজ করে ভালো কিছু করতে পারবেন না। সার্ভে থেকে মোটামুটি আয় করতে বলে বিদেশি সাইটে বা বিদেশি হয়ে একাউন্ট করতে হবে। আর সেটা নিচের স্টেপে দিয়ে দিব।

সার্ভে করে বিদেশিরাও তেমন টাকা আয় করতে পারে না। কেননা , তাদের যেমন টাকা দেওয়া হয় , তা তাদের খরচ বেসি হওয়ায় পুরোই শেষ হয়ে যায়।তাই দেখা যায় , সেখানেও তাদের তেমন বেশি আয় নেই। মানে তারাও সার্ভে করে তেমন ভালো কিছুই করতে পারে না।
অর্থাৎ এক কথায় এটা বলা যায় যে , সার্ভে হচ্ছে একটা অফার বা গিভওয়ে মাত্র। এখানে কাজ করে জীবন চালানো সম্ভব না।এটা সখের বিষয় ২ বা ১ বার কাজ করা যায় , এটাকে বিদেশিরা গেইম বা সময় কাটানোর জিনিস হিসেবে ব্যাবহার করে থাকে। তারা কখনোই এটাকে তেমন ভাবে নেয় না।

কিন্তু বাংলাদেশ থেকে বিদেশিদের টাকায় অনেক টাকা আসে সেই ক্ষেত্রে কাজ করলে কিছু টাকা আয় করা সম্ভব। তার পরেও ঘাপলা থেকেই যায় , আর ঘাপলা টা নিচের দিকে থাকবে।

বালাদেশ থেকে সার্ভে করতে কি কি লাগে

হ্যা , এই প্রশ্নের উত্তরটাই এই পুরো পোস্টকে নির্বাচন করতে পারে।বাংলাদেশ থেকে কাজ করতে হলে , বাংলাদেশে সাপোর্ট করা সাইটে আপনি কোন ধরনের সমস্যা ছাড়াই কাজ করতে পারবেন। এবং টাকা মোটামুটি আয় করতে পারবেন। তবে সেই সাইট গুলো তো বাংলাদেশি না , তাই সেখানকার পেমেন্ট সিস্টেম তো তাদের দেশের ই হবে। তাই একটা সমস্যায় পড়তে হতে পারে। কিন্তু বেশির ভাগ সাইটেই গ্লবাল পেমেন্ট ওয়ে থাকায় , সেই ধরনের সমস্যায় পড়লেও বাচা যায়।

আবার ও আমাদের জন্য সমস্যা করবে , পেপাল। পেপাল যেহেতু বাংলাদেশে এখনো চালু হয় নাই তাই , কাজ করার আগে বিষয় টা ভালো করে দেখে নিবেন যে , পেপাল ছাড়াও কোন ওয়ে আসে কি না। আর পেপাল আপনি চাইলে খুলে নিতে পারেন , তবে কিন্তু সেটা নিরাপদ হবে না। যে কোন সময় আপনার পেমেন্ট আটকে যেতে পারে , মাস ভরে কাজ করার পরে যদি পেমেন্ট আটকে যায় তখন ।

আপনি যদি এইটুকু রিস্ক নিয়ে কাজ করত্ পারেন , তাহলে করবেন। না হয় তো আমি আপনাকে সম্পুর্ন ভাবেই নিশেধ করে দিব।
এর পরে যে ভাবে কাজ করতে পারবেন তা হলো , বাংলাদেশ থেকে বিদেশি সার্ভে সাইটে কাজ করতে চাইলে , তখন আপানর একটা বিদেশি আই পি লাগবে , মানে বিদেশি ইন্টারনেট পরিচয় যাকে বলে। বাংলাদেশ থেকে ইন্টার নেটে ঢুকলে বাংলাদেশি আইপি দেখায় আর অন্য দেশ থেকে ঢুকলে অন্যটা দেখাবে। মানে যেমন আমরা ভি পি এন ব্যাবহার করে থাকি। তবে এই আই পি , যেটা বিদেশি সাইটে কাজ করার জন্য আপনার লাগবে , সেটা আপনার কিনে নিতে হবে। আর এটার নাম ভি পি এস। সেইম অনেকটা ভি পি এন। তবে এখানে ভি পি এন ব্যাবহার করেও ঢুকা যাবে। কিন্তু কাজ করা যাবে না , কারন হলো , ভি পি এন হাজার হাজার মানুষ ব্যাবহার করে ওই একটা ই আই পি পরিচয়। আর আপনারা জানেন হয়তো , যে একটা আই পি পরিচয় থেকে একাধিক একাউন্ট করা হলে ব্যান করে দেওয়া হবে।

তাই এখানে ভিপি এন ব্যাবহার করা যাবে না। এখানে কাজ করতে হলে , এমন একটা আই পি পরিচয় নিতে হবে যেটা কেউ ব্যাবহার করবে না।আর এমন কোন আই পি পরিচয় নিতে হলে , আপনাকে যোগাযোগ করতে হবে যারা আই পি সার্ভিস দিয়ে থাকে , তাদের সাথে।
আর আই পি নিতে হলে আপনাকে টাকা ও দিতে হবে। প্রতি বছর প্রায় ৫-৬ হাজার টাকার মতো পে করতে হবে একটা আই পির পেছনে। তাই এই সব যেনেও কাজ করতে চাইলে করতে পারেন। এর পরে আবার সেই পেমেন্ট ওয়ের ব্যাপারটা তো আছেই। যদি পেপাল থাকে , তাহলে আপনি করতে পারেন। ইত্যাদি বিষয়ে খেয়াল রেখে কাজ করলে করতে পারেন। তার পরেও শেষ অংশ টা আপনার জন্য অবশিষ্ট রইল। দেখে নিবেন।

কাজ করবেন কি না।
আমি আপনাদের সকল বাধা এবং সমস্য আর ভালো , সব সাইট ই তুলে ধরার চেষ্ট করেছি। জানি না কতখানি বুজাতে পারছি। তবে বাকিটা নিজেরাই বোঝার চেষ্টা করবেন।
আর কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই এডমিনের সাথে যোগাযোগ করবেন।আর মুলত এটা একটা ঝামোলার কাজ। এই কাজে আমার মতে , না জাওয়াই ভালো। কেননা এখানে কখনোই আপনি জিবন সেট করতে পারবেন না। তাই আমি আপনাকে এটা কখনোই সাযেস্ট করবো না। কারন অনলাইনে হাজার রকমের কাজ রয়েছে , তার মধ্যে ভালো একটা কাজ করে নিতে পারেন।
আর এই সাইট গুলো হলো , যে কোন সময় মার্কেট আউট হয়ে যেতে পারে। যে কোন সময় হাড়িয়ে যেতে পারে ইন্টার নেট থেকে।তাই আমি নিজেও ছেড়ে দিয়েছি। আর আমার থেকে যারা কিছু শিখবে , তাদের সবাইকেই এটা ছেড়ে দিয়ে ভালো কোন কাজ শেখার অনুরোধ করবো। যেমন ব্লগিং, ইউটিউবিং , ডিজিটাল মার্কেটিং , ওয়েব ডেভলাপ , এুপ ডেভলাপ ইত্যাদি শিখতে পারেন।

তবে যদি কেউ এটাকে যাষ্ট খেলা বা বিনদোনের জন্য নিতে চান , তাহলে নিতে পারেন। কিন্তু সারা জিবনের কাজ বা নিজের ক্যারিয়ার হিসেবে এই কাজ কে কখনোই নিবেন না। আর আমার মনে হয় , কেউ ই এই ধরনের কাজ কে অযথা সময় নষ্টের কারন বানাবে না।

ভালো থাকবেন সবাই , আর আমাদের এই ব্লগের সাথেই থাকবেন। এবং আমি এই ব্লগেই পোস্ট করি । তাই এই ব্লগে আপনাদের যে কোন সমস্যার কথা যানাতে পারেন। আমি সমাধান করার চেষ্টা করবো।

Leave a Comment