mm kit খাওয়ার পর মাসিক না হলে করনীয়?

mm kit খাওয়ার পর মাসিক না হলে করনীয়?এম এম কিট খাওয়ার পর রক্ত বন্ধ হচ্ছে না কি করবেন?,বাচ্চা বুকের দুধ খায় এমন অবস্থায় এমএম কিট খাওয়া যাবে?,এম এম কিট খেলে কতদিন ব্লিডিং হয়?

মাসিক বন্ধ হয় কেন?

মাসিক বন্ধ হওয়া একটি সাধারণ সমস্যা যা নারীদের জন্য দুঃখজনক হতে পারে। কিন্তু এটি একটি সাধারণ সমস্যা নয়। এটি কিছু দিন বা একটি সপ্তাহের জন্য স্বাভাবিক হতে পারে। মাসিক বন্ধি হওয়ার কারণ হতে পারে নির্দিষ্ট কিছু ব্যাধি বা অবস্থা যা নিবিড় চিকিৎসা প্রয়োজন করে। তবে এটি সাধারণত অসংখ্য কারণে হতে পারে।

mm kit খাওয়ার পর মাসিক না হলে করনীয় ?

কারণগুলো কী?

মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ হতে পারে নিম্নোক্ত কারণগুলো।

স্ত্রীলোকের স্বাস্থ্য সম্পর্কিত কারণগুলো

  • পুবার্চ্য কোন অবস্থার জন্য।
  • গর্ভবতী থাকা।
  • জন্ম দেওয়ার পর স্ত্রীলোকে স্তনধারণ করা।
  • হরমোনাল ব্যালেন্সের অভাব।
  • রক্তপাত বা স্ত্রীলোকের শরীরের যে কোন অংশে রক্ত যাওয়া।
  • অধিক ও দীর্ঘস্থায়ী চিকিৎসা প্রক্রিয়া করা।

বাণিজ্যিক কারণগুলো

  • স্বাস্থ্যকর খাদ্যের অভাব।
  • নির্দিষ্ট ব্যাধি বা ঔষধের ব্যবহারের ফলে।
  • তন্দ্রাচ্ছন্ন পরিবেশে থাকা।
  • প্রচারণামূলক ও নিয়মিত ধরনের বিরোধী ও দুর্ঘটনামূলক কাজের সাথে সম্পর্কিত সমস্যার জন্য।

করনীয়

মাসিক বন্ধ হলে নিম্নলিখিত করনীয়গুলো অনুসরণ করা উচিত।

খাদ্য

শাকসবজি, মাছ, ডিম, সবুজ সবজি এবং ফল সমূহ মাসিক বন্ধি হলে অধিক পরিমাণে খেতে হবে। এছাড়াও হালকা ও স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে। মাছ ও ডিমে অধিক প্রোটিন পাওয়া যায় যা মাসিক বন্ধি হলে শরীরের শক্তি উৎপাদনে সাহায্য করে।

পানি

পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা উচিত। প্রতিদিন ৮-১০ গ্লাস পানি খাওয়া উচিত। এছাড়াও গরম পানি দিয়ে পেট ও স্তনধারণ করা উচিত নয়। ঠান্ডা পানি ব্যবহার করা উচিত।

উপযুক্ত সময়ে চিকিৎসা

যদি মাসিক বন্ধি হওয়ার কারণ হয় হরমোনাল ব্যালেন্সের অভাব তবে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে হরমোন থেরাপি করা উচিত। অধিক ও দীর্ঘস্থায়ী চিকিৎসা প্রক্রিয়া করার আগে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ নেওয়া উচিত।

শ্রম ও শারীরিক কাজ

মাসিক বন্ধি হলে শ্রম ও শারীরিক কাজের পরিসীমা কমানো উচিত। যেমন অত্যধিক ভারী কাজ করা উচিত না। সাধারণত মহিলাদের জন্য এই সমস্যাটি বেশ কষ্টকর হয়। মাসিক বন্ধি হওয়া সময়ে শ্রম ও শারীরিক কাজের সাথে সাধারণত যৌথভাবে নিয়মিত বিশ্রাম নেওয়া উচিত। এছাড়াও শ্রম ও শারীরিক কাজের সময় খুব বেশি পড়তে হবে না। তবে নিয়মিত কিছু শারীরিক কাজ করে থাকলে মাসিক বন্ধি না হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

শ্রম ও শারীরিক কাজের সময় নিরাপদ হতে হবে। এটি সম্ভব না হলে প্রথম ক্ষেত্রে বন্ধি হলে উপচার বিবেচনায় নেওয়া উচিত।

অন্য দিকে, মাসিক বন্ধি না হলে বিরক্তি হওয়া সম্ভব। এছাড়াও শ্রম ও শারীরিক কাজের সময় নিরাপদ হওয়া উচিত। যদি কোনও সমস্যা হয়, তবে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। মাসিক বন্ধি না হওয়া অবস্থায় যদি আপনি মহিলা হন তবে আপনাকে নির্দেশ দেওয়া হয় যে প্রতি তিন মাসে একবার গাইনেকোলজিস্টের সাথে সম্পর্ক রাখতে হবে। আপনি স্বাস্থ্য কেয়ার সরঞ্জামগুলি ব্যবহার করতে পারেন এবং যদি কোনও সমস্যা হয় তবে দ্রুততম সময়ে ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত। আপনি নিজেকে নিরাপদ রাখতে হবেন এবং আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কে নির্ভরশীল হতে হবে।

Read More: mm kit খাওয়ার পরও প্রেগনেন্সি টেস্ট পজিটিভ আসে কেন ?

Leave a Comment